এই সফটওয়্যারটির নাম "তাফহীমুল কুরান" (Tafhimul Quran)। আমার এটি খুবই ভাল লেগেছে, আশা করি আপনাদেরও ভাল লাগবে। বিশেষ করে, যারা কম্পুতে একটি Standarad মানের কুরান Software চান তাদের জন্য খুবই উপকারী।
সফটওয়্যারটি তৈরি করেছে islam.net.bd
এটি আলাদাভাবে ইন্সটলের কোন প্রয়োজন নেই, চাইলে আপনি পোর্টেবল হিসেবে আপনার পেন-ড্রাইভে নিয়েও ঘুরতে পারেন। ডাউনলোড দেয়ার পর সফটওয়্যারটি রান করলেই চলবে। রান করার পর "Full Screen" এ ক্লিক করুন। বাম পাশের মেন্যুতে সকল সূরা দেখতে পাবেন, শুধু ক্লিক করলেই হল। ক্লিক করার পর আপনি সূরাটি পুরোপুরি স্পষ্ট আরবীতে পড়তে পারবেন বাংলা অর্থ সহ। নিচে আমি একটি স্ক্রিনশট দিলাম।

উপরে আপনারা স্ক্রিনটি দেখতে পাচ্ছেন। স্পষ্ট আরবী দেখতে হলে আপনাকে একটি ফন্ট ইন্সটল করতে হবে যার নাম Saleem Quran Font. ছবিতে উপরে যে লাল চিহ্নিত অংশটি দেখতে পাচ্ছেন, সেখানে সরাসরি ক্লিক করুন, তাহলে ফন্ট ডাউনলোড করতে পারবেন। ফন্টটি ডাউনলোড শেষ হলে ফন্টটি কপি করুন। এবার Start Menu থেকে Run এ যান এবং লিখুন Fonts, Enter চাপুন. তাহলে যে ফোল্ডারটি খুলবে সেখানে আপনার ফন্টটি পেস্ট করুন।
ব্যস! কাজ শেষ, এখন সফটটি খুলে দেখুন সুন্দর আরবী ভেসে উঠেছে।
কুরআনের অনুবাদের ক্ষেত্রে আমি এখানে শাব্দিক অনুবাদের পদ্ধতি পরিহার করে স্বাধীন-স্বচ্ছন্দ অনুবাদ ও ভাব প্রকাশের পদ্ধতি অবলম্বন করেছি। এর পেছনে আমার শাব্দিক অনুবাদ পদ্ধতিকে ভুল মনে করার মত কোন ধারণা কার্যকর নেই। বরং মিল্লাতে ইসলামিয়ার বড় বড় মনীষী এবং শ্রেষ্ঠ ইসলামী জ্ঞানসম্পন্ন আলেমগণ বিভিন্ন ভাষায় এ দায়িত্ব সম্পাদন করেছেন। তাই এ পথে নতুন করে অগ্রসর হবার তেমন কোন প্রয়োজন আমি দেখিনি। তবে এমন কিছু প্রয়োজন আছে যা শাব্দিক অনুবাদে পূর্ণ হয় না এবং হতে পারে না। স্বাধীন-স্বচ্ছন্দ অনুবাদ ও ভাব প্রকাশের মাধ্যমে আমি সেগুলোকে পূর্ণ করার চেষ্টা করেছি। শাব্দিক অনুবাদের আসল লাভ হচ্ছে এই যে, পাঠক কুরআনের প্রতিটি শব্দের মানে জানতে পারে। প্রতিটি আয়াতের নীচে তার অনুবাদ পড়ে তার মধ্যে কি কথা বলা হয়েছে তা জানতে পরে। কিন্তু এই পদ্ধতিটির এই লাভজনক দিকের সাথে এর মধ্যে এমন কিছু অভাব রয়ে গেছে যার ফলে একজন আরবী অনভিজ্ঞ পাঠক কুরআন মজীদ থেকে ভালোভাবে উপকৃত হতে পারে না।
এখানকার অনুবাদ বাংলায় এবং সম্পূর্ণ স্পষ্ট। সূরা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে উপরের চিত্রে চিহ্নতি ২য় লাল অংশে ক্লিক করতে হবে। তাহলেই হাজির হবে বিস্তারিত তথ্য।
নিচে আরেকটি স্ক্রিনশট যখন বিস্তারিত তথ্য খোলা হল।

আশা করি আপনাদের সবাইকে আমার টিউন ভাল লেগেছে। আমার টিউনটি পড়ার জন্য আপনাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সুস্থ থাকুন, শান্তিতে থাকুন এই আশা নিয়ে আমার ধর্মীয় শিক্ষামূলক টিউন শেষ করলাম
সফটওয়্যারটি তৈরি করেছে islam.net.bd
এটি আলাদাভাবে ইন্সটলের কোন প্রয়োজন নেই, চাইলে আপনি পোর্টেবল হিসেবে আপনার পেন-ড্রাইভে নিয়েও ঘুরতে পারেন। ডাউনলোড দেয়ার পর সফটওয়্যারটি রান করলেই চলবে। রান করার পর "Full Screen" এ ক্লিক করুন। বাম পাশের মেন্যুতে সকল সূরা দেখতে পাবেন, শুধু ক্লিক করলেই হল। ক্লিক করার পর আপনি সূরাটি পুরোপুরি স্পষ্ট আরবীতে পড়তে পারবেন বাংলা অর্থ সহ। নিচে আমি একটি স্ক্রিনশট দিলাম।
উপরে আপনারা স্ক্রিনটি দেখতে পাচ্ছেন। স্পষ্ট আরবী দেখতে হলে আপনাকে একটি ফন্ট ইন্সটল করতে হবে যার নাম Saleem Quran Font. ছবিতে উপরে যে লাল চিহ্নিত অংশটি দেখতে পাচ্ছেন, সেখানে সরাসরি ক্লিক করুন, তাহলে ফন্ট ডাউনলোড করতে পারবেন। ফন্টটি ডাউনলোড শেষ হলে ফন্টটি কপি করুন। এবার Start Menu থেকে Run এ যান এবং লিখুন Fonts, Enter চাপুন. তাহলে যে ফোল্ডারটি খুলবে সেখানে আপনার ফন্টটি পেস্ট করুন।
ব্যস! কাজ শেষ, এখন সফটটি খুলে দেখুন সুন্দর আরবী ভেসে উঠেছে।
আরো কিছু তথ্য (সূত্রঃ http://www.banglatafheem.com)
উলামা ও কুরআন গবেষকদের প্রয়োজন পূর্ণ করা এ তাফসীরটির উদ্দেশ্য নয়। অথবা আরবী ভাষা ও দীনী তা’লীমের পাঠ শেষ করার পর যারা কুরআন মজীদের গভীর অনসন্ধানমূলক অধ্যয়ন করতে চান তাদের জন্যও এটি লেখা হয়নি। ইতিপূর্বে বিভিন্ন ভাষায় লিখিত বিভিন্ন তাফসীর গ্রন্থ তাদের এ প্রয়োজন পূরণ করতে সক্ষম। এ তাফসীরটির মাধ্যমে আমি যাদের খেদমত করতে চাই তাঁরা হচ্ছেন মাঝারি পর্যায়ের শিক্ষিত লোক। আরবী ভাষা ও সাহিত্যে তাদের তেমন কোন দখল নেই। কুরআনী জ্ঞানের যে বিরাট ভাণ্ডার আমাদের এখানে গড়ে উঠেছে তা থেকে লাভবান হবার সামর্থ ও যোগ্যতা তাদের নেই। সর্বাগ্রে তাদের প্রয়োজনই আমাদের সামনে রয়েছে। এ কারণে তাফসীর সংক্রান্ত অনেক গভীর তত্ব-আলোচনায় আমি হাত দিইনি। ইল্মে তাফসীরের দৃষ্টিতে সেগুলো অত্যধিক গুরুত্ববহ কিন্তু এই শ্রেণীটির জন্য অপ্রয়োজনীয়।কুরআনের অনুবাদের ক্ষেত্রে আমি এখানে শাব্দিক অনুবাদের পদ্ধতি পরিহার করে স্বাধীন-স্বচ্ছন্দ অনুবাদ ও ভাব প্রকাশের পদ্ধতি অবলম্বন করেছি। এর পেছনে আমার শাব্দিক অনুবাদ পদ্ধতিকে ভুল মনে করার মত কোন ধারণা কার্যকর নেই। বরং মিল্লাতে ইসলামিয়ার বড় বড় মনীষী এবং শ্রেষ্ঠ ইসলামী জ্ঞানসম্পন্ন আলেমগণ বিভিন্ন ভাষায় এ দায়িত্ব সম্পাদন করেছেন। তাই এ পথে নতুন করে অগ্রসর হবার তেমন কোন প্রয়োজন আমি দেখিনি। তবে এমন কিছু প্রয়োজন আছে যা শাব্দিক অনুবাদে পূর্ণ হয় না এবং হতে পারে না। স্বাধীন-স্বচ্ছন্দ অনুবাদ ও ভাব প্রকাশের মাধ্যমে আমি সেগুলোকে পূর্ণ করার চেষ্টা করেছি। শাব্দিক অনুবাদের আসল লাভ হচ্ছে এই যে, পাঠক কুরআনের প্রতিটি শব্দের মানে জানতে পারে। প্রতিটি আয়াতের নীচে তার অনুবাদ পড়ে তার মধ্যে কি কথা বলা হয়েছে তা জানতে পরে। কিন্তু এই পদ্ধতিটির এই লাভজনক দিকের সাথে এর মধ্যে এমন কিছু অভাব রয়ে গেছে যার ফলে একজন আরবী অনভিজ্ঞ পাঠক কুরআন মজীদ থেকে ভালোভাবে উপকৃত হতে পারে না।
আরো কিছু পড়তে যেতে পারেন সূত্রের প্রসঙ্গ কথা বিভাগে।
সূরার বিস্তারিত তাৎপর্য ও শানে নূযুল
এখন কথা হলে এখানে কি আমি কোন সূরা সম্পর্কে বিশদ বর্ণনা পাব? উত্তর হল, হ্যাঁ। শুধু বর্ননাই পাবেন না, বরং আরো বিস্তারিত অনেক কিছু পাবেন যা আপনার ধারনাকে স্পষ্ট করে তুলে ধরবে এবং তাৎপর্য চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেবে। এর ফলে আপনি এই ৭ মেগার সফটওয়্যার দিয়েই ইসলামের ওপর যথেষ্ট জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন কম্পুর সামনে বসেই, যদি প্রতিদিন ব্যয় করেন মাত্র ১৫-২০ মিনিট।এখানকার অনুবাদ বাংলায় এবং সম্পূর্ণ স্পষ্ট। সূরা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে উপরের চিত্রে চিহ্নতি ২য় লাল অংশে ক্লিক করতে হবে। তাহলেই হাজির হবে বিস্তারিত তথ্য।
নিচে আরেকটি স্ক্রিনশট যখন বিস্তারিত তথ্য খোলা হল।
আশা করি আপনাদের সবাইকে আমার টিউন ভাল লেগেছে। আমার টিউনটি পড়ার জন্য আপনাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সুস্থ থাকুন, শান্তিতে থাকুন এই আশা নিয়ে আমার ধর্মীয় শিক্ষামূলক টিউন শেষ করলাম