টিপসের দোকান: Internet

Internet

http://www.eprothomalo.com/contents/YYYY/YYYY_MM_DD/bigPages/YYYY_MM_DD_P.jpg
যে বিজ্ঞাপনগুলো দেখা না যায় সেগুলো দেখার জন্য উপরের কোডটি কপি করে পেস্ট করতে হবে. এখানে একটি কাজ করতে হবে তা হলো YYYY/MM/DD/P এগুলো পূর্ণ করতে হবে ওয়াইতে বছর. এম-এ মাস.ডি-এ ডেট এবং পি- এ পেজ নাম্বার।

প্রাচীন মিশরের লোকেরা বালিশ হিসেবে ব্যবহার করতো শক্ত পাথর কিংবা কাঠের তৈরি তাক।
১৯৮০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাস হাসপাতালের প্রায় সব কর্মীকে বরখাস্ত করা হয়েছিল। কারণ তারা রোগীর বাঁচা-মরা নিয়ে বাজি ধরতো!
প্রাচীন চীনে ডাক্তারদের একটি আইন মেনে চলতে হতো। রোগী যদি সুস্থ হয়, তবেই তারা ফি পেতেন। আর রোগীর অবস্থা যদি খারাপ হয়ে যায়, তবে উল্টো ডাক্তারকেই গুনতে হতো জরিমানা।
১৮০০ সালের দিকে ব্রিটেনে এক অদ্ভুত আইন ছিল। আত্মহত্যার চেষ্টা করে কেউ ব্যর্থ হলে তার সর্বোচ্চ শাস্তি ছিল মৃত্যুদণ্ড!
মিশরীয়রা বরাবরই বিড়ালভক্ত। প্রাচীন আমলে তারা বিড়াল এতোটাই ভালবাসতো যে, পোষা বিড়ালের মৃত্যুর শোকে চোখের ভ্রূ ফেলে দিতো।
অ্যাংলো-স্যাক্সনদের সময় বড়দিনে মেষপালকদের বিশেষ এক উপহার দেওয়া হতো। উপহারটা কী জানেন? গরুর ১২ দিনের জমানো গোবর। সাগ্রহে ওই উপহার গ্রহণ করত মেষপালকরা।
আমেরিকার ২৭তম প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম হাওয়ার্ডের স্ত্রী হেলেন একবার টোকিও বেড়াতে গিয়েছিলেন। তাঁর গুণে মুগ্ধ হয়েছিলেন টোকিওর মেয়র। তাই উপহার হিসেবে পাঠিয়েছিলেন তিন হাজার চেরি গাছ! প্রতি বসন্তে ওই চেরির বাহার দেখতে ওয়াশিংটনে ভিড় জমায় পর্যটকরা।
১৮৭০ সালে মার্কিন সেনারা মাথায় বিশেষ ধরনের টিনের টুপি পরত। এর ওপর লাগানো থাকত প্রদীপ। টুপির ভেতরেই থাকত তেল। রাতের আঁধারে পথ চলতেই এ ব্যবস্থা।
১৯৪২ সালে মার্কিন ক্যাপ্টেন সিরিল জোনস বিমান থেকে লাফিয়ে নেমেছিলেন সুমাত্রা জঙ্গলে। তবে মাটি ছোঁয়ার আগেই গাছের ডগায় তাঁর প্যারাসুট আটকে যায়। শত্রুদের হাতে ধরা পড়ার আগে ঝাড়া ১২ দিন শূন্যে ঝুলে ছিলেন তিনি। আর এ সময়ে তাঁকে খাবার দিয়ে বাঁচিয়ে রেখেছিল একটি বানর!
শুধু লন্ডনে গ্রাফিতি তথা দেয়ালচিত্র পরিষ্কার করতে সরকারকে বছরে খরচ করতে হয় প্রায় এক হাজার কোটি টাকা!
১৯৯৫ সালের চেয়ে এখন গ্রাফিতি চর্চা বেড়েছে পাঁচ গুণ।
গ্রিক সম্রাট মিতরিদাতিসের (১৩২-৬৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) ভয় ছিল, কেউ তাকে বিষ প্রয়োগ করে হত্যা করবে। সে রকম কিছু ঘটার আগেই অল্প অল্প করে বিষ সেবন করে নিজেকে বিষ প্রতিরোধক হিসেবে গড়ে তোলেন সম্রাট। পরে যখন আত্দহত্যার জন্য বিষ খেলেন, তখন আর ওটা কোনো কাজই করলো না! দিব্যি বিষ হজম করে ফেললেন রাজা!
আট-নয় হাজার বছর আগে ফিলিস্তিনে বিচিত্র এক কায়দায় মৃতদের সম্মান দেখানো হতো। মৃতের দেহ কবর দেওয়া হতো তার কোনো আত্মীয়ের বাড়ির মেঝের নিচে। সেখানে অবশ্য পুরো দেহ থাকত না। মাথাটাকে পরিষ্কার করে সাজিয়ে রাখা হতো ঘরে।
প্রাচীন মিসরে তরুণীরা দিনের শুরুতে মাথায় জমাট বাঁধা পশুর চর্বি দিয়ে রাখত। পরে সূর্যের তাপে গলে চুলে মিশে যেত এই চর্বি। ওটাই ছিল তাদের চুলের কন্ডিশনার।
১৮৫৬ সালে মার্কিন সরকার একটি আইন পাস করে। এই আইন বলে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তের মানব বসতিবিহীন দ্বীপ নিজের বলে দাবি করতে পারবে মার্কিনিরা। তবে শর্ত হচ্ছে, সে দ্বীপে যথেষ্ট পরিমাণ পাখি ও পাখির বিষ্ঠা থাকতে হবে।
১৮৫৭ সালে সারা ভারতবর্ষে সংঘটিত হয় সিপাহি বিদ্রোহ। প্রথম দিকে ইংরেজরা হারলেও শেষ পর্যন্ত পরাজিত হয় ভারতীয় সিপাহিরাই। ভারতবর্ষ প্রায় হাতছাড়া হতে যাওয়া ইংরেজরা ছিল বেজায় ক্ষুব্ধ। যুদ্ধের পর রক্ত এবং অন্যান্য জঞ্জাল পরিষ্কার করার দায়িত্ব পড়ল ভারতীয়দের ওপর। যারা প্রথমদিকে অস্বীকার করল, তাদের সেই রক্ত ও জঞ্জাল খেতে বাধ্য করেছিল ইংরেজরা!
ব্রিটিশ রাজা প্রথম জেমসের জিহ্বা এতটাই বড় ছিল যে, তা মুখের ভেতর পুরোটা রাখা যেত না। এজন্য তাঁর মুখ দিয়ে সবসময় লালা ঝরত। ঠিকমতো খেতেও পারতেন না!
ব্রিটিশ রাজা প্রথম চার্লসকে ১৬৪৯ সালে শিরশ্ছেদ করা হয়। কাটা মাথা গোপনে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁর পরিবারের কাছে। তাঁরা সম্মান দেখিয়ে মাথাটি দেহের সঙ্গে কবর দেন। কিন্তু রাজার চিকিৎসকই ওই মৃতদেহের গলা থেকে চুরি করেন একটি হাড়, যা দিয়ে পরে বানানো হয়েছিল লবণদানি!!
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির হত্যাকারী লি হার্ভি ওসওয়ালডের মৃতদেহের চিহ্নিতকরণ ট্যাগ নিলামে বিক্রি হয়েছিল ৩৬০০ পাউন্ডে!
ডিউক অব মনমাউথ জেমসকে শিরশ্ছেদ করা হয় ১৬৮৫ সালে। এরপরই জানা যায় তাঁর কোনো ছবি নেই। কী আর করা, মাথা জোড়া দিয়ে মৃত ডিউককে আবার হাজির করা হলো শিল্পীর সামনে!
খাবার পছন্দ না হলে কী করেন? বড় জোর রাঁধুনীকে বকে দেন। কিন্তু ১৫ শতকের জার্মান রাজা সহজ পাত্র ছিলেন না। একদিন তাঁর খাবার পছন্দ হলো না। ক্ষেপে গিয়ে রাজপাচককে জ্যান্ত সেদ্ধ করার আদেশ দিয়ে বসলেন। সে আদেশ পালনও হয়েছিল!!!
পায়রা দিয়ে বার্তা পাঠানো সেই আদ্যিকাল থেকেই চলছে। তবে সবচেয়ে ভালো ব্যবহার হয়েছে সম্ভবত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়। রেডিও কিংবা টেলিগ্রাফের বার্তা শত্রুরা পেয়ে যেতে পারে বলে ৫৬ হাজার পায়রাকে প্রশিক্ষণ দিয়েছিল মার্কিন বাহিনী। যেগুলো ঘণ্টায় ৭০ মাইল বেগে দিনে সর্বোচ্চ ৭০০ মাইল পর্যন্ত পাড়ি দিতে পারত! যুদ্ধের গোপন বার্তা পাঠানোর এর চেয়ে নিরাপদ তরিকা আর কী হতে পারে।
আততায়ীর গুলিতে খুন হন নিউইয়র্কের এক রেস্তোরাঁ ম্যানেজার। পুলিশ আসতেই ম্যানেজারের টেবিলের পাশে খাঁচাবন্দি টিয়া পাখিটা বারবার বলতে শুরু করল একটি নাম। নিয়মিত খদ্দেরদের নাম মনে রাখতে পাখিটি বেশ পটু। তার মুখে বারবার একটি নাম শুনে পুলিশ ওই খদ্দেরকে গ্রেফতার করে। তদন্তে বেরিয়ে আসে, ওই লোকই ম্যানেজারের খুনি।
১৮০০ সালের দিকের কথা। সেই সময় যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার ক্যালিকো ও বিসমার্ক শহরের মধ্যে চিঠি আদান-প্রদানের একমাত্র মাধ্যম ছিল ডরসি নামের একটি জার্মান শেপার্ড। টানা তিন বছর তিন মাইল রাস্তা পেরিয়ে নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছে কুকুরটি। একটি চিঠিও হারায়নি কখনো!
১৪০০ সালের দিকে ইংল্যান্ডে ফুটবল খেলা নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কেননা ফুটবলকে তখন ভাবা হতো সবচেয়ে ঝুঁকি ও বিবাদপূর্ণ খেলা। অবশ্য প্রথম স্বীকৃত ফুটবল ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ইংল্যান্ডেই।
বিশ্বের প্রথম ট্যাক্সিক্যাবের নিদর্শন পাওয়া গেছে রোমের মাটি খুঁড়ে। প্রায় দুই হাজার বছরের পুরনো এই বাহনটি ছিল মূলত ঘোড়ার গাড়ি। তবে এতে বিশেষ ব্যবস্থায় চাকার সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়েছিল একটি কাঁটাওয়ালা চাকতি। চাকার সঙ্গে ওটাও ঘুরত। সেই সঙ্গে আরেকটি নির্দেশক কাঁটায় দেখা যেত গাড়ি কতদূর অতিক্রম করেছে। সে অনুযায়ী ঠিক হতো ভাড়া।
১৯৪৮ থেকে ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের এমজিএম স্টুডিওর প্রডাকশন বিভাগের প্রধান ছিলেন ডোর স্ক্যারি। তবে প্রথম দিকে তিনি ছিলেন কলাম্বিয়া স্টুডিওর একজন চিত্রনাট্যকার। স্ক্যারির চিত্রনাট্যে সেই সময় জঙ্গল নিয়ে একটি সিনেমা বানাচ্ছিল ওই স্টুডিও। ওই সিনেমার অন্যতম চরিত্র ছিল একটি বানর। আর তাই চিত্রনাট্যকার স্ক্যারির চেয়েও বেশি সম্মানী দেওয়া হয়েছিল ওই বানরটিকে!
বজ্রপাতের সময় আলোর যে বিচ্ছুরণ হয় তার তাপমাত্রা ৯ লাখ ফারেনহাইট। যা সূর্যের উপর পৃষ্ঠের তাপমাত্রার চেয়ে তিনগুণ বেশি।* গরু যখন বুঝতে পারে বৃষ্টি হবে, তখনই মাঠে বসে পড়ে। কারণ কি জানেন? তাদের বসার জন্য অন্তত একটু শুকনো জায়গা রাখতে চেষ্টা করে। এখন বুঝেন এরা কেমন গরু!
বলেন তো তেলাপোকার প্রিয় খাবার কি ? খামের ও ডাকটিকেটের পেছনের আঠা। সাবধান ওখানে ভাগ বসাতে যেয়েন না।

এককাপ কফিতে ১শ'রও বেশি বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ থাকে।
স্লাগ (slug) এর কয়টি নাক জানেন? মাত্র চারটি। এতো নাক দিয়ে এরা কি করে।!!
ব্যাঙের জিভ থাকে উল্টোভাবে। সব প্রাণীর জিভ থাকে মুখের ভেত থেকে, কিন্তু ব্যাঙের জিভ গজায় মুখের একদম সামনে থেকে।
আপনি কি জানেন একটি বড় ভূমিকম্পের যে শক্তি তা ২০০ মিলিয়ন টন ডিনামাইটের শক্তির সমান। যা প্রথম পারমাণবিক বোমার বিস্ফোরণের চেয়ে ১০ হাজার গুণ বেশি।
উই পোকা অন্ধ। তাই বলে এদের দঃখে এদেরকে কাছে ডেকে নিয়ে এসেন না আবার।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফুল 'রাফ্লেসিয়া' আরনল্ড। কিন্তু বড় ফুল হলে কি হবে,এর গা থেকে বের হয় পঁচা গোস্তের মত বিশ্রী দুর্গন্ধ।
নিউইয়ার্ক গেলে শুনে রাখেন, সেখানে রবিবার আইসক্রিম হাতে হাঁটা নিষেধ। সাবধান!!
আমাদের ত্বকের প্রতি বর্গইঞ্চিতে প্রায় ৬২৫ টি ঘামগ্রন্থি আছে।
জার্মানির ড্রেনস্ক হ্রদে অনেক ভাসমান দ্বীপ আছে। একটু বাতাস হলেই দ্বীপের গাছগুলো নৌকার পালের মত কাজ করে, এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় ভেসে যায়।
ইমু পাখি আর ক্যাঙ্গারু পেছনের দিকে হাটতে পারেনা । তাতে কি সামনে তো হাঁটতে পারে।
আপনি জানেন ডলফিন এক চোখ খোলা রেখে ঘুমায়। আপনি একটু চেষ্টা করে দেইখেন।
একটি বাদুর কমছেকম ৩০ বছর বেঁচে থাকে।
প্রতিবছর আমরা কতবার চোখের পলক ফেলি এর হিসেব রাখেন! মাত্র এক কোটি বার।
* মাকড়শার চোখ ৮ টি। চশমা কোন চোখে লাগাবে তা একটা বিষয় বটে।
একজন মানুষের স্নায়ুতন্ত্র এত লম্বা যে তা দিয়ে পৃথিবীকে ৭ বারপেঁচানো যাবে।
কোন অনুভূতি স্নায়ুতন্ত্রের মধ্য দিয়ে ঘন্টায় ২০০ মাইল বেগে প্রবাহিত হয়।
দেহে ও মনে অনুভূতি আসলে তা মস্তিষ্কে পৌঁছতে ০.১ সেকেন্ড সময় লাগে।
একজন শিশুর জন্মের সময় হাড় থাকে ৩৫০ টি।
একজন স্বাভাবিক মানুষ সারা জীবনে ৪০ হাজার লিটার মূত্র ত্যাগ করে।
একজন স্বাভাবিক মানুষের শরীরে চামড়ার পরিমাণ হচ্ছে ২০ বর্গফুট।
একজন মানুষের রক্তের পরিমাণ তার মোট ওজনের ১৩ ভাগের এক ভাগ। অর্থাৎ ৬৫কেজি ওজন মানুষের রক্তের পরিমাণ হল ৫ কেজি।
দেহে অক্সিজেন সরবরাহকারী লোহিত রক্ত কণিকার পরিমাণ ২৫০০ কোটি এবং এরা ৪ মাস বাঁচে।
রোগ প্রতিরোধকারী শ্বেত রক্ত কণিকার সংখ্যা ২৫০ কোটি এবং এরা মাত্র ১২ ঘন্টা বাঁচে।
দেহের সব শিরাকে পাশাপাশি সাজালে দেড় একর জমির প্রয়োজন হবে।
ঠোঁটের ছাপ আঙুলের ছাপের মতই, একজন মানুষের ঠোঁটের ছাপও অন্য আরেক জনের ঠোঁটের ছাপের সাথে কখনো মিলবে না।
মানব দেহের সবচে শক্ত হাড় হচ্ছে চোয়ালের হাড়!!
ব্রেন নিজে কোন ব্যাথা অনুভব করেনা যদিও ব্রেন ব্যাথার অনুভূতি সরবরাহ করে!!
ব্রেন এর খুব বেশি অক্সিজেন দরকার হয় দেহের মোট প্রয়োজনীয় ক্যালরি আর অক্সিজেন এর শতকরা ২০ ভাগ এর জন্য প্রয়োজন হয়!! যদিও ব্রেন আমাদের দেহের মোট ওজনের মাত্র শতকরা ২ ভাগ
ব্রেন এর শতকরা ৮০ ভাগ পানি, এর মানে হচ্ছে আপনাকে সঠিক পরিমানে পানি গ্রহন করতে হবে ব্রেন কে কার্যক্ষম রাখতে হলে
আমরা অনেকে ভাবি ব্রেন দিনে বেশি কার্যকর থাকে কিন্তু সেটা সত্য না আমাদের ব্রেন ঘুমের সময় বেশি কার্যকর থাকে
টেকনিক্যাল ভাবে ব্রেন এর সব কিছু ধারন করে রাখার সামর্থ্য আছে এটা যা কিছু অনুভব করে, দেখে, পড়ে, আর শোনে
বুদ্ধিমান ব্যাক্তির বেশি তামা এবং দস্তা থাকে তাদের চুলে।
পৃথিবীতে একমাত্র মানুষই হাসতে পারে। অবশ্য হায়নারাও হাসির মতো শব্দ করে, কিন্তু হাসির মর্ম শুধু মানুষই বুঝে।
না খেয়ে মরার চেয়ে না ঘুমিয়ে আপনি আগে আগে মরতে পারেন। আপনি ১০ দিন না ঘুমালে মারা যেতে পারেন।
একজন মানুষের চামড়ার ওপর রয়েছে ১ কোটি লোমকূপ।
মানুষের শরীরে যে পরিমাণ চর্বি আছে তা দিয়ে ৭ টি বড় জাতের কেক তৈরি সম্ভব।
মানুষের শরীরে ৬৫০ টি পেশী আছে। কোন কোন কাজে ২০০ টি পেশী সক্রিয় হয়। মুখমন্ডলে ৩০ টির বেশী পেশী আছে। হাসতে গেলে ১৫ টির বেশী পেশী সক্রিয় হয়।
একস্থান থেকে শুরু করে সমগ্র শরীর ঘুরে ঐ স্থানে ফিরে আসতে একটি রক্ত কণিকা ১,০০,০০০ কিমি পথ অতিক্রম করে অর্থাৎ ২.৫ বার পৃথিবী অতিক্রম করতে পারে।
আমাদের মস্তিষ্ক প্রায় ১০,০০০ টি বিভিন্ন গন্ধ চিনতে ও মনে রাখতে পারে।

প্রাচীন মিশরের লোকেরা বালিশ হিসেবে ব্যবহার করতো শক্ত পাথর কিংবা কাঠের তৈরি তাক।
১৯৮০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাস হাসপাতালের প্রায় সব কর্মীকে বরখাস্ত করা হয়েছিল। কারণ তারা রোগীর বাঁচা-মরা নিয়ে বাজি ধরতো!
প্রাচীন চীনে ডাক্তারদের একটি আইন মেনে চলতে হতো। রোগী যদি সুস্থ হয়, তবেই তারা ফি পেতেন। আর রোগীর অবস্থা যদি খারাপ হয়ে যায়, তবে উল্টো ডাক্তারকেই গুনতে হতো জরিমানা।
১৮০০ সালের দিকে ব্রিটেনে এক অদ্ভুত আইন ছিল। আত্মহত্যার চেষ্টা করে কেউ ব্যর্থ হলে তার সর্বোচ্চ শাস্তি ছিল মৃত্যুদণ্ড!
মিশরীয়রা বরাবরই বিড়ালভক্ত। প্রাচীন আমলে তারা বিড়াল এতোটাই ভালবাসতো যে, পোষা বিড়ালের মৃত্যুর শোকে চোখের ভ্রূ ফেলে দিতো।
অ্যাংলো-স্যাক্সনদের সময় বড়দিনে মেষপালকদের বিশেষ এক উপহার দেওয়া হতো। উপহারটা কী জানেন? গরুর ১২ দিনের জমানো গোবর। সাগ্রহে ওই উপহার গ্রহণ করত মেষপালকরা।
আমেরিকার ২৭তম প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম হাওয়ার্ডের স্ত্রী হেলেন একবার টোকিও বেড়াতে গিয়েছিলেন। তাঁর গুণে মুগ্ধ হয়েছিলেন টোকিওর মেয়র। তাই উপহার হিসেবে পাঠিয়েছিলেন তিন হাজার চেরি গাছ! প্রতি বসন্তে ওই চেরির বাহার দেখতে ওয়াশিংটনে ভিড় জমায় পর্যটকরা।
১৮৭০ সালে মার্কিন সেনারা মাথায় বিশেষ ধরনের টিনের টুপি পরত। এর ওপর লাগানো থাকত প্রদীপ। টুপির ভেতরেই থাকত তেল। রাতের আঁধারে পথ চলতেই এ ব্যবস্থা।
১৯৪২ সালে মার্কিন ক্যাপ্টেন সিরিল জোনস বিমান থেকে লাফিয়ে নেমেছিলেন সুমাত্রা জঙ্গলে। তবে মাটি ছোঁয়ার আগেই গাছের ডগায় তাঁর প্যারাসুট আটকে যায়। শত্রুদের হাতে ধরা পড়ার আগে ঝাড়া ১২ দিন শূন্যে ঝুলে ছিলেন তিনি। আর এ সময়ে তাঁকে খাবার দিয়ে বাঁচিয়ে রেখেছিল একটি বানর!
শুধু লন্ডনে গ্রাফিতি তথা দেয়ালচিত্র পরিষ্কার করতে সরকারকে বছরে খরচ করতে হয় প্রায় এক হাজার কোটি টাকা!
১৯৯৫ সালের চেয়ে এখন গ্রাফিতি চর্চা বেড়েছে পাঁচ গুণ।
গ্রিক সম্রাট মিতরিদাতিসের (১৩২-৬৩ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) ভয় ছিল, কেউ তাকে বিষ প্রয়োগ করে হত্যা করবে। সে রকম কিছু ঘটার আগেই অল্প অল্প করে বিষ সেবন করে নিজেকে বিষ প্রতিরোধক হিসেবে গড়ে তোলেন সম্রাট। পরে যখন আত্দহত্যার জন্য বিষ খেলেন, তখন আর ওটা কোনো কাজই করলো না! দিব্যি বিষ হজম করে ফেললেন রাজা!
আট-নয় হাজার বছর আগে ফিলিস্তিনে বিচিত্র এক কায়দায় মৃতদের সম্মান দেখানো হতো। মৃতের দেহ কবর দেওয়া হতো তার কোনো আত্মীয়ের বাড়ির মেঝের নিচে। সেখানে অবশ্য পুরো দেহ থাকত না। মাথাটাকে পরিষ্কার করে সাজিয়ে রাখা হতো ঘরে।
প্রাচীন মিসরে তরুণীরা দিনের শুরুতে মাথায় জমাট বাঁধা পশুর চর্বি দিয়ে রাখত। পরে সূর্যের তাপে গলে চুলে মিশে যেত এই চর্বি। ওটাই ছিল তাদের চুলের কন্ডিশনার।
১৮৫৬ সালে মার্কিন সরকার একটি আইন পাস করে। এই আইন বলে পৃথিবীর যেকোনো প্রান্তের মানব বসতিবিহীন দ্বীপ নিজের বলে দাবি করতে পারবে মার্কিনিরা। তবে শর্ত হচ্ছে, সে দ্বীপে যথেষ্ট পরিমাণ পাখি ও পাখির বিষ্ঠা থাকতে হবে।
১৮৫৭ সালে সারা ভারতবর্ষে সংঘটিত হয় সিপাহি বিদ্রোহ। প্রথম দিকে ইংরেজরা হারলেও শেষ পর্যন্ত পরাজিত হয় ভারতীয় সিপাহিরাই। ভারতবর্ষ প্রায় হাতছাড়া হতে যাওয়া ইংরেজরা ছিল বেজায় ক্ষুব্ধ। যুদ্ধের পর রক্ত এবং অন্যান্য জঞ্জাল পরিষ্কার করার দায়িত্ব পড়ল ভারতীয়দের ওপর। যারা প্রথমদিকে অস্বীকার করল, তাদের সেই রক্ত ও জঞ্জাল খেতে বাধ্য করেছিল ইংরেজরা!
ব্রিটিশ রাজা প্রথম জেমসের জিহ্বা এতটাই বড় ছিল যে, তা মুখের ভেতর পুরোটা রাখা যেত না। এজন্য তাঁর মুখ দিয়ে সবসময় লালা ঝরত। ঠিকমতো খেতেও পারতেন না!
ব্রিটিশ রাজা প্রথম চার্লসকে ১৬৪৯ সালে শিরশ্ছেদ করা হয়। কাটা মাথা গোপনে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁর পরিবারের কাছে। তাঁরা সম্মান দেখিয়ে মাথাটি দেহের সঙ্গে কবর দেন। কিন্তু রাজার চিকিৎসকই ওই মৃতদেহের গলা থেকে চুরি করেন একটি হাড়, যা দিয়ে পরে বানানো হয়েছিল লবণদানি!!
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির হত্যাকারী লি হার্ভি ওসওয়ালডের মৃতদেহের চিহ্নিতকরণ ট্যাগ নিলামে বিক্রি হয়েছিল ৩৬০০ পাউন্ডে!
ডিউক অব মনমাউথ জেমসকে শিরশ্ছেদ করা হয় ১৬৮৫ সালে। এরপরই জানা যায় তাঁর কোনো ছবি নেই। কী আর করা, মাথা জোড়া দিয়ে মৃত ডিউককে আবার হাজির করা হলো শিল্পীর সামনে!
খাবার পছন্দ না হলে কী করেন? বড় জোর রাঁধুনীকে বকে দেন। কিন্তু ১৫ শতকের জার্মান রাজা সহজ পাত্র ছিলেন না। একদিন তাঁর খাবার পছন্দ হলো না। ক্ষেপে গিয়ে রাজপাচককে জ্যান্ত সেদ্ধ করার আদেশ দিয়ে বসলেন। সে আদেশ পালনও হয়েছিল!!!
পায়রা দিয়ে বার্তা পাঠানো সেই আদ্যিকাল থেকেই চলছে। তবে সবচেয়ে ভালো ব্যবহার হয়েছে সম্ভবত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়। রেডিও কিংবা টেলিগ্রাফের বার্তা শত্রুরা পেয়ে যেতে পারে বলে ৫৬ হাজার পায়রাকে প্রশিক্ষণ দিয়েছিল মার্কিন বাহিনী। যেগুলো ঘণ্টায় ৭০ মাইল বেগে দিনে সর্বোচ্চ ৭০০ মাইল পর্যন্ত পাড়ি দিতে পারত! যুদ্ধের গোপন বার্তা পাঠানোর এর চেয়ে নিরাপদ তরিকা আর কী হতে পারে।
আততায়ীর গুলিতে খুন হন নিউইয়র্কের এক রেস্তোরাঁ ম্যানেজার। পুলিশ আসতেই ম্যানেজারের টেবিলের পাশে খাঁচাবন্দি টিয়া পাখিটা বারবার বলতে শুরু করল একটি নাম। নিয়মিত খদ্দেরদের নাম মনে রাখতে পাখিটি বেশ পটু। তার মুখে বারবার একটি নাম শুনে পুলিশ ওই খদ্দেরকে গ্রেফতার করে। তদন্তে বেরিয়ে আসে, ওই লোকই ম্যানেজারের খুনি।
১৮০০ সালের দিকের কথা। সেই সময় যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার ক্যালিকো ও বিসমার্ক শহরের মধ্যে চিঠি আদান-প্রদানের একমাত্র মাধ্যম ছিল ডরসি নামের একটি জার্মান শেপার্ড। টানা তিন বছর তিন মাইল রাস্তা পেরিয়ে নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছে কুকুরটি। একটি চিঠিও হারায়নি কখনো!
১৪০০ সালের দিকে ইংল্যান্ডে ফুটবল খেলা নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কেননা ফুটবলকে তখন ভাবা হতো সবচেয়ে ঝুঁকি ও বিবাদপূর্ণ খেলা। অবশ্য প্রথম স্বীকৃত ফুটবল ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল ইংল্যান্ডেই।
বিশ্বের প্রথম ট্যাক্সিক্যাবের নিদর্শন পাওয়া গেছে রোমের মাটি খুঁড়ে। প্রায় দুই হাজার বছরের পুরনো এই বাহনটি ছিল মূলত ঘোড়ার গাড়ি। তবে এতে বিশেষ ব্যবস্থায় চাকার সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়েছিল একটি কাঁটাওয়ালা চাকতি। চাকার সঙ্গে ওটাও ঘুরত। সেই সঙ্গে আরেকটি নির্দেশক কাঁটায় দেখা যেত গাড়ি কতদূর অতিক্রম করেছে। সে অনুযায়ী ঠিক হতো ভাড়া।
১৯৪৮ থেকে ১৯৫৬ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের এমজিএম স্টুডিওর প্রডাকশন বিভাগের প্রধান ছিলেন ডোর স্ক্যারি। তবে প্রথম দিকে তিনি ছিলেন কলাম্বিয়া স্টুডিওর একজন চিত্রনাট্যকার। স্ক্যারির চিত্রনাট্যে সেই সময় জঙ্গল নিয়ে একটি সিনেমা বানাচ্ছিল ওই স্টুডিও। ওই সিনেমার অন্যতম চরিত্র ছিল একটি বানর। আর তাই চিত্রনাট্যকার স্ক্যারির চেয়েও বেশি সম্মানী দেওয়া হয়েছিল ওই বানরটিকে!
বজ্রপাতের সময় আলোর যে বিচ্ছুরণ হয় তার তাপমাত্রা ৯ লাখ ফারেনহাইট। যা সূর্যের উপর পৃষ্ঠের তাপমাত্রার চেয়ে তিনগুণ বেশি।* গরু যখন বুঝতে পারে বৃষ্টি হবে, তখনই মাঠে বসে পড়ে। কারণ কি জানেন? তাদের বসার জন্য অন্তত একটু শুকনো জায়গা রাখতে চেষ্টা করে। এখন বুঝেন এরা কেমন গরু!
বলেন তো তেলাপোকার প্রিয় খাবার কি ? খামের ও ডাকটিকেটের পেছনের আঠা। সাবধান ওখানে ভাগ বসাতে যেয়েন না।
এককাপ কফিতে ১শ'রও বেশি বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ থাকে।
স্লাগ (slug) এর কয়টি নাক জানেন? মাত্র চারটি। এতো নাক দিয়ে এরা কি করে।!!
ব্যাঙের জিভ থাকে উল্টোভাবে। সব প্রাণীর জিভ থাকে মুখের ভেত থেকে, কিন্তু ব্যাঙের জিভ গজায় মুখের একদম সামনে থেকে।
আপনি কি জানেন একটি বড় ভূমিকম্পের যে শক্তি তা ২০০ মিলিয়ন টন ডিনামাইটের শক্তির সমান। যা প্রথম পারমাণবিক বোমার বিস্ফোরণের চেয়ে ১০ হাজার গুণ বেশি।
উই পোকা অন্ধ। তাই বলে এদের দঃখে এদেরকে কাছে ডেকে নিয়ে এসেন না আবার।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফুল 'রাফ্লেসিয়া' আরনল্ড। কিন্তু বড় ফুল হলে কি হবে,এর গা থেকে বের হয় পঁচা গোস্তের মত বিশ্রী দুর্গন্ধ।
নিউইয়ার্ক গেলে শুনে রাখেন, সেখানে রবিবার আইসক্রিম হাতে হাঁটা নিষেধ। সাবধান!!
আমাদের ত্বকের প্রতি বর্গইঞ্চিতে প্রায় ৬২৫ টি ঘামগ্রন্থি আছে।
জার্মানির ড্রেনস্ক হ্রদে অনেক ভাসমান দ্বীপ আছে। একটু বাতাস হলেই দ্বীপের গাছগুলো নৌকার পালের মত কাজ করে, এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় ভেসে যায়।
ইমু পাখি আর ক্যাঙ্গারু পেছনের দিকে হাটতে পারেনা । তাতে কি সামনে তো হাঁটতে পারে।
আপনি জানেন ডলফিন এক চোখ খোলা রেখে ঘুমায়। আপনি একটু চেষ্টা করে দেইখেন।
একটি বাদুর কমছেকম ৩০ বছর বেঁচে থাকে।
প্রতিবছর আমরা কতবার চোখের পলক ফেলি এর হিসেব রাখেন! মাত্র এক কোটি বার।
* মাকড়শার চোখ ৮ টি। চশমা কোন চোখে লাগাবে তা একটা বিষয় বটে।
একজন মানুষের স্নায়ুতন্ত্র এত লম্বা যে তা দিয়ে পৃথিবীকে ৭ বারপেঁচানো যাবে।
কোন অনুভূতি স্নায়ুতন্ত্রের মধ্য দিয়ে ঘন্টায় ২০০ মাইল বেগে প্রবাহিত হয়।
দেহে ও মনে অনুভূতি আসলে তা মস্তিষ্কে পৌঁছতে ০.১ সেকেন্ড সময় লাগে।
একজন শিশুর জন্মের সময় হাড় থাকে ৩৫০ টি।
একজন স্বাভাবিক মানুষ সারা জীবনে ৪০ হাজার লিটার মূত্র ত্যাগ করে।
একজন স্বাভাবিক মানুষের শরীরে চামড়ার পরিমাণ হচ্ছে ২০ বর্গফুট।
একজন মানুষের রক্তের পরিমাণ তার মোট ওজনের ১৩ ভাগের এক ভাগ। অর্থাৎ ৬৫কেজি ওজন মানুষের রক্তের পরিমাণ হল ৫ কেজি।
দেহে অক্সিজেন সরবরাহকারী লোহিত রক্ত কণিকার পরিমাণ ২৫০০ কোটি এবং এরা ৪ মাস বাঁচে।
রোগ প্রতিরোধকারী শ্বেত রক্ত কণিকার সংখ্যা ২৫০ কোটি এবং এরা মাত্র ১২ ঘন্টা বাঁচে।
দেহের সব শিরাকে পাশাপাশি সাজালে দেড় একর জমির প্রয়োজন হবে।
ঠোঁটের ছাপ আঙুলের ছাপের মতই, একজন মানুষের ঠোঁটের ছাপও অন্য আরেক জনের ঠোঁটের ছাপের সাথে কখনো মিলবে না।
মানব দেহের সবচে শক্ত হাড় হচ্ছে চোয়ালের হাড়!!
ব্রেন নিজে কোন ব্যাথা অনুভব করেনা যদিও ব্রেন ব্যাথার অনুভূতি সরবরাহ করে!!
ব্রেন এর খুব বেশি অক্সিজেন দরকার হয় দেহের মোট প্রয়োজনীয় ক্যালরি আর অক্সিজেন এর শতকরা ২০ ভাগ এর জন্য প্রয়োজন হয়!! যদিও ব্রেন আমাদের দেহের মোট ওজনের মাত্র শতকরা ২ ভাগ
ব্রেন এর শতকরা ৮০ ভাগ পানি, এর মানে হচ্ছে আপনাকে সঠিক পরিমানে পানি গ্রহন করতে হবে ব্রেন কে কার্যক্ষম রাখতে হলে
আমরা অনেকে ভাবি ব্রেন দিনে বেশি কার্যকর থাকে কিন্তু সেটা সত্য না আমাদের ব্রেন ঘুমের সময় বেশি কার্যকর থাকে
টেকনিক্যাল ভাবে ব্রেন এর সব কিছু ধারন করে রাখার সামর্থ্য আছে এটা যা কিছু অনুভব করে, দেখে, পড়ে, আর শোনে
বুদ্ধিমান ব্যাক্তির বেশি তামা এবং দস্তা থাকে তাদের চুলে।
পৃথিবীতে একমাত্র মানুষই হাসতে পারে। অবশ্য হায়নারাও হাসির মতো শব্দ করে, কিন্তু হাসির মর্ম শুধু মানুষই বুঝে।
না খেয়ে মরার চেয়ে না ঘুমিয়ে আপনি আগে আগে মরতে পারেন। আপনি ১০ দিন না ঘুমালে মারা যেতে পারেন।
একজন মানুষের চামড়ার ওপর রয়েছে ১ কোটি লোমকূপ।
মানুষের শরীরে যে পরিমাণ চর্বি আছে তা দিয়ে ৭ টি বড় জাতের কেক তৈরি সম্ভব।
মানুষের শরীরে ৬৫০ টি পেশী আছে। কোন কোন কাজে ২০০ টি পেশী সক্রিয় হয়। মুখমন্ডলে ৩০ টির বেশী পেশী আছে। হাসতে গেলে ১৫ টির বেশী পেশী সক্রিয় হয়।
একস্থান থেকে শুরু করে সমগ্র শরীর ঘুরে ঐ স্থানে ফিরে আসতে একটি রক্ত কণিকা ১,০০,০০০ কিমি পথ অতিক্রম করে অর্থাৎ ২.৫ বার পৃথিবী অতিক্রম করতে পারে।
আমাদের মস্তিষ্ক প্রায় ১০,০০০ টি বিভিন্ন গন্ধ চিনতে ও মনে রাখতে পারে।

পৃষ্ঠাসমূহ

Internet